বাংলাদেশ সফরে এসেছে নিউজিল্যান্ড। কিছুক্ষন আগে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে নিউজিল্যান্ড দলকে বহনকারী বিমানটি এসে পৌঁছেছে। তবে নিউজিল্যান্ড দল ঠিক অস্ট্রেলিয়া দলের মত ইমিগ্রেশন সুবিধা পাচ্ছে না।
অস্ট্রেলিয়া দল বাংলাদেশে এসেছিল নিজস্ব চাটার্ড বিমানে৷ অর্থাৎ শুধুমাত্র অস্ট্রেলিয়ার দলের সদস্যদের জন্য ভাড়া করা হয়েছিল বিমানটি যার জন্য বড় অঙ্কের অর্থ গুনতে হয়েছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে৷
অস্ট্রেলিয়া দলকে বাংলাদেশে প্রবেশের পর কোন ইমিগ্রেশন করতে হয়নি অস্ট্রেলিয়ার কোন সদস্যকে। কার্গো গেইট দিয়ে সরাসরি বিমান থেকে নামবার পরই হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয় অস্ট্রেলিয়ার সকলকে। সেই সময় তাদের পাসপোর্ট জমা নিয়ে নেওয়া হয় যা একদিন পর সকল কাজ সম্পন্ন করে ফেরত দেওয়া হয়৷
তবে নিউজিল্যান্ডের সদস্যদের সে সুযোগ থাকছে না কেননা নিউজিল্যান্ডের সদস্যরা কোন চাটার্ড বিমানে আসেননি৷ তারা এসেছেন কমার্সিয়াল বিমানে যেখানে আছেন অন্য যাত্রীও৷ সে কারণেই ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের কাজ সম্পন্ন করেই প্রবেশ করতে হচ্ছে তাদের৷
বিমান বন্দরে বিশেষ ব্যবস্থায় ইমিগ্রেশন সম্পুর্ণ করে ভিভিআইপি মর্যাদায় তাদের হোটেলে নেওয়া হবে। সুতরাং তাদের যাত্রার সময় রাস্তায় জিরো ট্রাফিক থাকবে৷ অস্ট্রেলিয়ার মত একই হোটেলে থাকবেন নিউজিল্যান্ডের সদস্যরাও৷ সেই হোটেলে ঐ ব্লকে থাকবেন না অন্য কোন বহিরাগত।
তবে আগে থেকে অবস্থান করা বিদেশী অতিথিদের রাখা হচ্ছে হোটেলে। কিন্তু ভিন্ন ব্লকে অবস্থান করবেন তারা৷ ক্রিকেটারদের সংস্পর্শে আসবার কোন সুযোগ থাকছে না। তিনদিনের কোয়ারান্টাইন শেষ করে বিকেএসপিতে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার সিদ্ধান্ত আগেই না করেছে দুই দল। সুতরাং সরাসরি মিরপুরের শের ই বাংলাতে অনুশীলন করবে দুই দল।